Administered by Man's Education Foundation

সেভ দ্যা লাইফ” “SAVE THE LIFE

notice_img

নদী মাতৃক  আমাদের এই বাংলাদেশে সহজে এবং স্বল্প ব্যয়ে যোগাযোগ সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হল নৌপথ। তাই ভ্রমন পিপাসূ এবং বিশেষ করে দক্ষিন অঞ্চলের মানুষের জন্য নদীপথ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। কিন্তু নৌপথে ঝুকিও কম নয়। প্রতি বছর নৌ দূর্ঘটনার কারণে ব্যাপক জীবন ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি সাধিত হয়। বাংলাদেশ একটি জন বহুল দেশ, কিন্তু সেই তুলনায় যানবাহনের প্রচুর অভাব রয়েছে। নৌ মালিক ও কর্মচারীগণ অতিরিক্ত লাভের আশায় ধারণ ক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহনের কারণে মোট নৌ দূর্ঘটনার ২৪.৭% নৌ দূর্ঘটনায় সংঘটিত হয়। পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায় যে, ১৯৬৭-২০১৬ পর্যন্ত দূর্ঘটনা ঘটেছিল ২৬৭২টি। মৃত্যু হয়েছিল ২০৫০৮ জন। সম্পদের ক্ষতি ৩ হাজার ৪১৭ কোটি টাকা। সূত্র ঃ(বিবিসি বাংলা)। এই প্রকল্পে নৌযান স্বাভাবিক অবস্থায় থাকলে সবুজ সিগন্যাল দিবে। স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহন করলে হলুদ সিগন্যাল দিবে। এরপরও  যাত্রী ও মালামাল উঠালে সঙ্গে সঙ্গে লাল সিগন্যাল দিবে ও বাজার বাঁজবে, পাশাপাশি মেরিন ইঞ্জিনটি বন্ধ হয়ে যাবে। একই সাথে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে এস এমএস এর মাধ্যমে বিষয়টি জানানো যাবে। এই প্রযুক্তি ব্যবহার নিশ্চিত করা হলে দূর্ঘটনা বহুলাংশে  কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। এর সাহায্যে নৌযানের স্বাভাবিক অবস্থা অথবা ডুবে গেলে তার অবস্থান নির্ণয় করা যাবে ও নৌ চলাচল পথের গভীরতা নির্ণয় করা সম্ভব হবে এবং  এসএমএস  সিগন্যালের মাধ্যমে অবস্থানগত তথ্য পাওয়া যাবে।